যারা ইসলামী শরীয়াতকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা হিসেবে দেখতে চায় না..
-সংগৃহীত
.
যারা ইসলামী শরীয়াতকে বাংলাদেশের রাস্ট্রীয় ব্যবস্থা হিসেবে দেখতে চায় না, তারা ইসলামের শত্রু।
.
যারা ইসলামী শরীয়াতকে বাংলাদেশের রাস্ট্রীয় ব্যবস্থা হিসেবে দেখতে চায় না, তারা বাংলাদেশের পনেরো কোটি মুসলমানদের শত্রু।
.
যারা ইসলামী শরীয়াতকে বাংলাদেশের রাস্ট্রীয় ব্যবস্থা হিসেবে দেখতে চায় না, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) শত্রু।
.
যারা বলেঃ ইসলামী শরীয়াতের শাসন এই যুগে অচল – তারা মুসলমান থাকতে পারে না।
.
যারা বলেঃ ইসলামী শরীয়াতের শাসন এই যুগে অচল – তারা ইহুদী-নাসারাদের এজেন্ট।
.
যারা বলেঃ ইসলামী শরীয়াতের শাসন এই যুগে অচল – তারা ইসলাম বুঝে নি।
.
যারা বলেঃ ইসলামী শরীয়াতের শাসন এই যুগে অচল – তাদের নামাজ-রোযা কোন কাজে আসবে না।
.
যারা এদেশের কোর্টে হুদুদ এর শাস্তি মেনে নিতে চায় না, তাদের নামাজ-রোজা কোন কাজে আসবে না।
.
যারা এদেশের কোর্টে হুদুদ এর শাস্তি মেনে নিতে চায় না, তারা মুসলমান থাকতে পারে না।
.
যারা এদেশের সংবিধানকে পরিবর্তন করে কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ঢেলে সাজাতে বাঁধা দেয়, তারা ইসলামের শত্রু।
.
যারা এদেশের সংবিধানকে পরিবর্তন করে কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ঢেলে সাজাতে বাঁধা দেয়, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) শত্রু।
.
যারা এদেশের সংবিধানকে পরিবর্তন করে কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ঢেলে সাজাতে বাঁধা দেয়, তারা মুসলমান থাকতে পারে না।
.
যারা এদেশের সংবিধানকে পরিবর্তন করে কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ঢেলে সাজাতে বাঁধা দেয়, তারা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন থেকে ডঃ কামালকে বেশী জ্ঞানী মনে করে। (নাউজুবিল্লাহ)
.
যারা এদেশের সংবিধানকে পরিবর্তন করে কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ঢেলে সাজাতে বাঁধা দেয়, তারা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন থেকে প্লেটো, এরিষ্টেটল ও ইহুদী-খ্রীষ্টান বুদ্ধিজীবিদেরকে বেশী জ্ঞানী মনে করে। (নাউজুবিল্লাহ)
.
যারা বাংলাদেশকে একটি ইসলামী রাস্ট্র, একটি ইসলামী খেলাফত এর অংশ হিসেবে দেখতে চায় না, তারা ইসলামের শত্রু।
.
যারা বাংলাদেশকে একটি ইসলামী রাস্ট্র, একটি ইসলামী খেলাফত এর অংশ হিসেবে দেখতে চায় না, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) শত্রু।
.
যারা বাংলাদেশকে একটি ইসলামী রাস্ট্র, একটি ইসলামী খেলাফত এর অংশ হিসেবে দেখতে চায় না, তারা এদেশের পনেরো কোটি মুসলমানদের দুশমন।
.
যারা বর্তমান কুফরী রাস্ট্রব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, অর্থনীতিকে ইসলামী শরীয়াতের বদলে পছন্দ করে নিয়েছে এবং এই কুফরী ব্যবস্থাকে রক্ষা করার জন্য কাজ করছে, তারা ইসলামের শত্রু।
.
যারা বর্তমান কুফরী রাস্ট্রব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, অর্থনীতিকে ইসলামী শরীয়াতের বদলে পছন্দ করে নিয়েছে এবং এই কুফরী ব্যবস্থাকে রক্ষা করার জন্য কাজ করছে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) শত্রু।
.
অতএব
.
‘প্রথম অন্ধকার’ (তথাকথিত ‘প্রথম আলো’) সহ হে কুফরপন্থী সকল সংবাদকর্মী,
.
হে রাম-বামপন্থী সকল রাজনৈতিক দল,
.
হে মানবরচিত কুফরী আইনপন্থী সকল রাজনৈতিক দল,
.
হে ‘তথাকথিত বুদ্ধিজীবি’ সমাজ,
.
হে বস্তুবাদি গোষ্টী,
.
তোমরা সবাই তোমাদের অবস্থা বুঝে নাও।
.
তোমরা সবাই তওবা করো অথবা আল্লাহর আযাবের জন্য অপেক্ষা করো!!
.
হে আল্লাহ, এদের কপালে হেদায়েত থাকলে তুমি তাদেরকে হেদায়েত দাও।
.
আর হেদায়েত না থাকলে এইসব শয়তানের অনুচরদেরকে তুমি শাস্তি দাও।
.
এদেরকে তুমি আযাব ও গযব নিক্ষেপ করো।
.
মুজাহিদীনদের হাতে এদেরকে তুমি পরাজিত করো, লাঞ্চিত করো।
.
নিশ্চয় তুমি সকল ব্যাপারে সর্বময় ক্ষমতাবান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন