রবিবার, ২৯ মে, ২০১৬

আল্লাহ মুমিনদের বিজয় দিবেন

কোন মন্তব্য নেই:

আল্লাহ মুমিনদের বিজয় দিবেন
বিজয় দেবার আগে পরীক্ষাও করবেন।
যেই মুমিনদেরকে পরীক্ষা করা হচ্ছে পাহাড়ে পরবতে।
.
আলহামদুলিল্লাহ এই মুমিন তৈরি হচ্ছে এখন।এই মুমিন যখন তৈরি হবে আল্লাহর নুসরাত অবশ্যই আসবে।
.
জেনে রাখবেন!
কুফফারদের শক্তি বাড়ে নাকি কমে এখন???অবশ্যই কমে।
.
প্রমান নেন,আপনাদের দুর্বল হওয়ার কোন কারন নাই।আমেরিকা যখন ইরাকে হামলা করে,আফগানিস্থানে হামলা করে তখন আমেরিকার বরতমানে যে অর্থনীতি ব্যবস্থা আছে তার চেয়ে বেশি ছিল নাকি কম ছিল???অবশ্যই বেশি ছিল।
.
আর মুসলিমরা তখন যুদ্ধ করেছিল যারা তারা কি সংখ্যায় কম ছিল নাকি বেশি ছিল তখন???সামান্য ছিল।
.
বরতমানে এসে আমেরিকার শক্তি সেই সময়ের থেকে বেশি নাকি কম??অনেক কম।মুসলিমদের শক্তি সেই সময়ের চেয়ে বেশি নাকি কম???অনেক অনেক বেশি আলহামদুলিল্লাহ।
.
সেই সময়ে মুসলিমরা যুদ্ধ করেছিল শুধু আফগানিস্থানে।এখন মুসলিমরা কুফফারদেরকে কোন জায়গায় বঞ্চিত করছে না।
.
কুফফাররা যখন ইরাকে হামলা করল মুসলিমরা লাব্বাইক বলে হাজির হয়ে গেল।মুসলিমরা বলল,এই কুফফার!আমরা তোমাদেরকে বঞ্চিত করব না।আমরা তোমাদের মোকাবেলার জন্য হাজির হয়ে গেছি।
.
কুফফাররা যখন চেচনিয়ায় হামলা করল মুসলমানরা বলল আমরা তোমাদেরকে এখানেও বঞ্চিত করব না।হাজির হয়ে গেছি।
.
ওরা কাস্মীরে মুসলিমরাও লাব্বাইক বলে সেখানেও হাজির হয়ে গেল।ইরাকে যখন হামলা করল মুসলমানরা সেখানেও হাজির হয়ে গেছে।এখনকি যুদ্ধ এক জায়গায় চলে নাকি অনেক জায়গায় চলে???অনেক জায়গায়।তাহলে বুঝা গেল এখন মুসলমানদের শক্তি বেশি নাকি কাফেরদের শক্তি বেশি?মুসলিমদের।
.
আমেরিকা এখন তার সৈনিকদের ছাটাই করার জন্য পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।এক লক্ষ সৈনিক তারা ছাটাই করবে।আর মুসলমানদের কই লক্ষ সৈনিক ছাটাই করা হইছে?????????????????????????
.
তালেবান কইটাকে ছাটাই করেছে???ইনশাল্লাহ ছাটাই করেনাই।তালেবানদের এখন আহবান,দুনিয়ার যেই প্রান্তে মুসলিমরা আছ,আস তালেবানে যোগ দাও।আমরা তোমাদের সাথে আছি।দুনিয়ার যে যেই প্রান্তেই আছ ওখান থেকেই তোমরা আল্লাহর দ্বীনের জন্য কাজ কর।তোমাদের জন্য যা কিছু দরকার আমরা পাঠাচ্ছি।
.
কাজেই ভয় নাই।এই শতাব্দীতেই ইনশাল্লাহ মুসলমানদের বিজয়।কুফফাররা এমনিতেই ভয় পাচ্ছে।খালি মুসলমানদের একটু সাহস করা দরকার।
.
সুতরাং মনে রাখবেন। কুফফাররা যেই মুসলিমদেরকে ভয় পাই সেই মুসলমানদেরকে এখনো চিনে নাই।ওরা মনে করেছে যেই মুসলমান এসি রুমে থাকে, যেই মুসলমান।পাতলা ফিনফিনে জামা গায়ে দেয় আর দশজন দিয়ে শরীর টিপাই আর নাম দেই পীরে কামেল মোকাম্মেল ওরা মনে করেছে এরাই মুসলমান।
.
ওরা মুসলমান ঠিক পেয়েছে।যারা এসি নই,শাইখ ওসামা বিন লাদেনের মত লোহ মানব যার মক্কা মদীনায় অসংখ্য বাড়ি ঘর ছিল, অরথ-সম্পদ ছিল সবগুলা ত্যাগ করে পাহাড়ে জীবন-যাপন করলেন,যুদ্ধের ময়দানকে যিনি বেচে নিয়েছেন সেই ওসামা বিন লাদেনকেও তারা দেখেছে।এবারে তারা বুঝতে পেরেছে এই ধরনের লোকই,এই ধরনের যুবক আমাদের জন্য বিপদের কারন।
.
সেইজন্য আমাদের এই ধরনের যুবক হতে গেলে ত্যাগ পেশ করতে হবে।
.
ওহ আমার যবক ভাইয়েরা!
ভয় পেলে চলবেনা।
এই শতাব্দী তোমাদের।
মুসলমানদের বিজয়ের শতাব্দী।
ইহুদি-খ্রিস্টান ভয় পাচ্ছে।এরা পালাচ্ছে।ইরাক থেকে পালিয়েছে।অচিরে আফগানিস্থান থেকে পালাবে।
.
.
শেষ পরয্যন্ত দুনিয়া থেকে পালিয়ে তারা কবরে  চলে যাবে ঠিক কি না????
.
.

আমার প্রান-প্রিয় শাইখ জসীম উদ্দিন রহিমানির জ্বালাময়ী যুগোপযোগী বক্তব্যের কিছু নমুনা তুলে ধরলাম মাত্র।
যত পারেন কপি,পেস্ট, পোস্ট, শেয়ার করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
back to top