মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০১৬

মনে করা উচিত যে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে,সে যেন আপনারই সন্তান। যে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে সে যেন আপনারই বোন,ওই মা আপনারই মা।

কোন মন্তব্য নেই:

#মনে করা উচিত যে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে,সে যেন আপনারই সন্তান।
যে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে সে যেন আপনারই বোন,ওই মা আপনারই মা।
.
আর ওই বৃদ্ধ লোকটি আপনারই পিতা।
.
তাদের দু:খে আমাদেরও দু:খিত হওয়া উচিত,তাদের ব্যাথায় আমাদের ব্যথিত হওয়া উচিত,তাদের বেদনায় আমাদেরও বেদনাক্রান্ত হওয়া উচিত।
.
"নিশ্চয় মুমিনগন পরষ্পর ভাই ভাই"(হুজুরত-১০)।
.
আমরা কি এই আয়াতটি শুধু পড়েই যাই?
.
আমাদের জীবনে,সম্পদে এবং জিহাদের ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন না করেই??
.
কোথাই 'ইসলামি ভাতৃত্ব' ????
.
দ্বীনকে মর্যাদা দেয়ার সেই আকাংখা কোথাই গেল?
.
মুসলিমদের সাহায্য করার সেই প্রবল ইচ্ছা আগ্রহ কোথাই গেল??
.
মুসলমানের উপর মুসলমানের হ্বক কোথাই গেল??
.
কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালা বান্দাকে বলবেন,
হে আমার বান্দা!
আমি অসুস্থ হয়েছিলাম অথচ তুমি আমার সেবা করনি।
.
সে বলবে,আপনার সেবা কিভাবে করব আপনি তো পুরা পৃথিবীর প্রতিপালক?
.
তিনি বলবেন,আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিলো।অথচ তুমি তার সেবা করনি।
তুমি যদি তার সেবা করতে তাহলে তার মাঝে আমাকে পেতে।
.
যখন আল্লাহতায়ালা বান্দাকে তিরস্কার করে বলবেন, সে যখন অসুস্থ হয়েছিল তুমি তাকে কেন দেখতে যাওনি?
তার পাশে কেন দাড়াওনি?
.
তখন কেমন হবে যখন তাকে হত্যা করা হবে টুকরা টুকরা করা হবে,তার মেয়েদের ধর্ষণ করা হবে এবং তার সম্পদ ছিনিয়ে নেয়া হবে।তার এবং তার দ্বীনের মাঝে বাধা সৃস্টি হবে।তখন কেমন হবে?
.
মুসলিম শাসকরা আজ কোথাই?
.
কোথায় তাদের অস্ত্র-শস্ত্র?
.
কোথাই তাদের যুদ্ধ-বিমান?
.
কোথাই তাদের সৈন্য বাহিনী?
.
কোথাই তাদের একতা?
.
কোথাই তাদের আত্মমর্যাদা?
.
কোথাই তাদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ানো?
.
আমরা কি খ্রিস্টানরা তাদের সাহায্য করার জন্য অপেক্ষা করছি?
.
আমরা কি প্রতিদিন ন্যাটো এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষা বাহিনীর সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি?
.
ইসলামকে বিজয়ী করার সেই সহযোগিতা কোথাই?
.
শাসকরা আমাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে?
.
যখন তাদেরকে সন্তানহারা নারী, এতিম শিশু,ধর্ষিত মেয়ে সম্পরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, তখন তারা তাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে?
.
যখন তাদের জিজ্ঞাসা করা হবে, কোথায় তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র?
.
কোথায় তোমাদের যুদ্ধবিমান?
.
কোথায় তোমাদের সম্পরক?
.
কোথাই তোমাদের সিদ্ধান্ত?
.
কেন তোমরা কিছুই করনি?
.
তারা কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালাকে কি জবাব দেবে?
.
আল্লাহতায়ালা সম্পদশালীদেরকে জিজ্ঞাসা করবেন-কেন তোমরা সেখানে তোমাদের ভাইদের সহযোগিতা করনি?
.
কেন তোমরা তাদের জালিম শাসকদের বিরুদ্ধে জিহাদে সহযোগিতা করনি?
.
কেন তোমরা তোমাদের জান-মাল দিয়ে তাদের সাহায্য করনি?
.
যে একটি সহযোগিতা করার পন্থা বের করার চেষ্টা করবে,সে একটি পন্থা পাবেই।
.
"আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করবেন যে আল্লাহকে (দ্বীনের) সাহায্য করে?
(হ্বাজ্জ -৪০)
.
আমি এখন যেন আমার দু'চোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছি,এই পাপাচারী বাশার ও তার দল হয়ত নিহত হবে অথবা পালাবে অথবা বন্ধী হবে।
.
আল্লাহর কসম!
আমি এখন আমার দু'চোখের সামনে তা দেখতে পাচ্ছি। আমি আল্লাহ্‌র কসম করে বলছি ইনশাল্লাহ তা হবেই।
.
***সে যদি পারস্য,শিয়া,বিশ্বাসঘাতক এবং হিযবুল লাত এর সহযোগিতা চায়।আমরা সহযোগিতা চাই আমাদের মহান রবের কাছে,যিনি চিরঞ্জীব, যার মৃত্যু নেই,সমস্ত রাজত্ব তার,সমস্ত প্রশংসা তার,তিনি সমস্ত শক্তির অধিকারী।
.
.
.
বক্তা:আমার প্রান-প্রিয় শাইখ আব্দুলাহ আল আরিফী হাফিযাহুল্লাহ।

আরব বিশ্ব এবং অন্যান্য মুসলিম দেশের অবস্থাও এমনই ক্ষমতাসীনরা আমেরিকা বৃটেনের দাসত্ব মেনে নিয়েছে আনন্দচিত্তে। কিন্তু দেশে মুহাম্মদ (সা:) এর শরীয়ত জারি করে দেশকে রক্ষা করা তাদের কাছে অপছন্দনীয়।

কোন মন্তব্য নেই:

আরব বিশ্ব এবং অন্যান্য মুসলিম দেশের অবস্থাও এমনই ক্ষমতাসীনরা আমেরিকা বৃটেনের দাসত্ব মেনে নিয়েছে আনন্দচিত্তে।
কিন্তু দেশে মুহাম্মদ (সা:) এর শরীয়ত জারি করে দেশকে রক্ষা করা তাদের কাছে অপছন্দনীয়।
এর মাধ্যমেও অনুমান করা যায় যে,
মুসলিম দেশগুলোতে তারা কাদের রক্ষক হিসাবে কাজ করছে?
.
দেশ ও জনগনের জন্য নাকি সেকুলার শাসনব্যবস্থার জন্য?
.
এখন আপনি একটু ভেবে দেখুন যে,
এমন লোকদেরকে নিজেই নিজেদের ইমাম, নেতা, রাজা-বাদশাহ হিসাবে উপস্থাপন করা যারা আমাদের দ্বীনের শত্রু, চরম পর্যায়ের জুলুম ও বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কি?
.
যাদের কাছে কুফুরী করা আর ঠাট্টা করা সমান।
.
আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হালাল আইনানুগ সুদী ব্যবস্থার রক্ষা করা ফরয।
.
মদ্যপান যাদের কাছে কোমল পানীয়,
.
মুসলমানদের হত্যার জন্য সব ধরনের সহায়তা যারা গোরবের সাথে করে।
.
বোন, কন্যাদেরকে প্রগতিশীলতার নামে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অরধ উলংগ করে উপস্থাপন করা যাদের কাছে ফ্যাশন হয়ে দাডিয়েছে।
.
তারাই কি ইমামুল মুসলিমীন?
.
খলিফাতুল মুসলিমীন?
.
হে আল্লাহরর বান্দারা!
একটু চিন্তা করে দেখুন!
এরাই কি সেই ইমাম যারা আপনাদের
বোন-কন্যাদের বিবাহে অলী বা অভিভাবক হবে?
.
আপনাদের সম্মানী ব্যক্তিবরগের জানাজা পড়াবে?
.
হে আল্লাহওয়ালারা!
আপনারা কি এসব শাসকদের ইমামতিতে পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন??
.
অবশ্যই না।
তাহলে এদেরকে যখন নামাযের ইমামতির যোগ্য মনে করছেন না তাহলে এদেরকে রাস্ট্র পরিচালনার যোগ্য বানানোর প্রয়াস কিভাবে চালাতে পারেন???
.
.
.
বই :ইসলাম ও গনতন্ত্র।
লেখক:মাওলানা আসেম ওমর হাফিযাহুল্লাহ।
পাতা নং:১১৫,১১৬।

আমরা সবশেষে নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে,উম্মতের যাবতীয় সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ।

কোন মন্তব্য নেই:

আমরা সবশেষে নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে,উম্মতের যাবতীয় সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ।
.
উম্মাহ যখন এই একটি আমলের উপর উঠে আসবে,এই ইবাদতটি যখন সঠিকভাবে আরম্ভ করবে,যখন এই পথে উম্মাহ অটল অবিচল দাঁড়িয়ে যাবে তখন তাদের সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
.
লোকেরা জিহাদকেকে ভয় পায়,
কারন তারা মনে করে জিহাদ করতে গেলে জান-মাল খোয়াতে হয়।
.
কিন্তু অভিজ্ঞতার আলোকে বাস্তবতা হলো, #উম্মাহ যখন আল্লাহর পথে জিহাদরত থাকে তখন উম্মাহ সম্পদশালী হয় এবং তারা সবচেয়ে কম সংখ্যক নিহত হয়।
.
#আমরা যদি উম্মাহর মৃত্যুর আনুপাতিক হার দেখি তাহলে আমরা দেখতে পাবো যে,উম্মাহ যখন আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে তখন তাদের নিহতের আনুপাতিক হার ছিলো খুবই কম।অথচ তারা যখন জিহাদ ছেড়ে দিয়েছে তখন উম্মতের মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ কুফফারদের হাতে নিহত হয়েছে।
.
#যদি অর্থনৈতিক অবস্থার উপর জরিপ চালাই তাহলে দেখতে পাই যে,উম্মাহ যখন আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে তখন উম্মাহ সব চেয়ে সম্পদশালী হয়েছে।আর যখন উম্মাহ আল্লাহর পথে জিহাদ করা ছেড়ে দিয়েছে,
তখন তারা সবচেয়ে দরিদ্র জাতিতে পরিনত হয়েছে।
.
ইসলামিক রাস্ট্রের মত এমন জনকল্যাণমুলক রাস্ট্র ইতিহাসে দ্বিতীয়টি কোথাও খুজে পাওয়া যাবেনা।
.
ইসলামি রাস্ট্র কখনো তার মুসলিম জনগনের উপর কোন ট্যাক্স আরোপ করেনি।
.
কিভাবে তারা কোন রকম ট্যাক্স ছাড়া রাস্ট্র পরিচালনা করে?
কারন যাকাত ছাড়াও এই রাস্ট্রের রাজস্বের প্রধানতম উৎস ছিলো জিযিয়া, খেরাজ, গনীমত, ফাঈ।
আর এই সকল উপার্জনের মুল উৎস হল জিহাদ-ফি-সাবিলিল্লাহ।
.
#আর বরতমান মুসলিম উম্মাহ জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ছেড়ে দিয়েছে এবং এর পরিনামে তারা তাদের জনগনের উপর ট্যাক্সের বোঝা চাপিয়েছে।অথচ ইসলামি শরীয়াতে 'সকল প্রকার ট্যাক্স হারাম এবং ট্যাক্স সংশ্লিষ্ট কোন কাজে যারা নিয়োজিত থাকে তারা প্রত্যেকে অভিশপ্ত।
.
.
#জিহাদই হল মুসলিম উম্মাহর যাবতীয় সমস্যার একমাত্র সমাধান।আমাদের আল্লাহর পথে জিহাদে অংশগ্রহন করা উচিত।
.
.
.
##বই:আল্লাহ আমাদের বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করেছেন।
লেখক:মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক খান।
পাতা নং:৬৩-৬৪।
.
.
##এটি মূলত আনোয়ার আওলাকি রাহিমাহুল্লাহর বয়ান।

তাহাদেরকে প্রশ্ন করিলাম, বীরপুরুষ ও কাপুরুষ কাহাকে বলে?

কোন মন্তব্য নেই:

তাহাদেরকে প্রশ্ন করিলাম,
বীরপুরুষ ও কাপুরুষ কাহাকে বলে?
.

যারা পাঞ্জাবি-পায়জামা পড়ে অত্যাধুুনিক মারনাস্ত্রের সামনে দাঁড়িয়ে শুধু বন্ধুক বা পাথর দিয়ে বীরত্বের সংগে যুদ্ধ করে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিচ্ছেন তাদেরকে বলা হচ্ছে কাপুরুষ।
.
আর যারা বুলেট প্রুফ পোষাক পরিধান করে অত্যাধুনিক মারনাস্ত্র নিয়ে সজ্জিত হয়েও মুসলিম মুজাহিদীনদের ভয়ে লেজ গুটিয়ে পলায়ন করে তাদেরকে বলা হচ্ছে বীরপুরুষ।
.
যারা বন্দীদেরকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করার পড়ে তাদের গায়ে পেশাব করে দেয় তাদেরকে বলা হয় বীরপুরুষ।
.
আর যারা বন্দীদেরকে নিজেদের খাদ্যের মধ্যে সমান অংশীদার বানায় অথবা নিজেদের না খেয়ে শত্রুপক্ষের বন্দীদেরকে খেতে দেয় তাদেরকে বলা হচ্ছে মানসিক ভারসাম্যহীন, কাপুরুষ।
.
যারা সতী-সাধবী নারীদেরকে গ্রেফতার করে জেলখানার অন্ধ কুঠুরিতে পালাক্রমে, জোড়পুরবক ধর্ষণ করে তাদেরকে বলা হয় বীরপুরুষ।
.
আর যারা বন্দী নারীদেরকে আপন
মা-বোনের মত হেফাজত করে তাদেরকে বলা হয় মানসিক ভারসাম্যহীন কাপুরুষ।

আহলে হাদিসের এক আলেমের সাথে কথাকপোথন চলছিল............

কোন মন্তব্য নেই:

আহলে হাদিসের এক আলেমের সাথে কথাকপোথন চলছিল............
.
আলেম:উমাইয়ের, তুমি তো নিজেকে অনেক ভাব দেখিয়ে চলাফেরা কর।তোমার কাছে একটা প্রশ্ন করি,দেখি তোমার বাহাদুরি কৈ যায়?
.
আমি:সিরাজ ভাই।আমি ছোট মানুষ। ওয়াজ শুনতে শুনতে আর আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে আল্লাহর রহমতে যা শিখছি তাই-ই।
তারপরেও বলেন অন্তত প্রশ্নটা হলেও শুনি।
.
আলেম:গনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে পরিচালনাকারীরা গনতন্ত্রকে ইসলামের বিপরীত মনে করেনা,
বরং তাদের আসল ঈমান তো কুরানের উপর-ই গনতন্ত্রকে শুধু একটা শাসন-ব্যবস্থা হিসেবে অবলম্বন করছে।
সুতরাং, এটা কুফরে আকবার(বড় কুফর) নই,এটা কুফরে আসগার(ছোট কুফর)।
এখন তোমার কোন দ্বী-মত আছে কি?
.
.
.
আমি:আচ্ছা আমিও মেনে নিলাম এই দাবি।
দেখা যাক,এ শাসক শ্রেনীর কুরানের উপর কেমন ঈমান আছে এবং এই ধরনের ঈমানের ব্যাপারে মুহাম্মদ (সা:) এর শরীয়ত কি বলে?
.
যেই সকল লোকদের গনতান্ত্রিক পদ্ধতির ব্যাপারে এই বিশ্বাস আছে যে,
যেই আইন এই গনতান্ত্রিক পদ্ধতির অধীনে বানানো হবে তাই দেশে চলার যোগ্য বলে বিবেচিত হবে এবং আল্লাহর বান্দারা সেই আইনের অধীনেই নিজেদের জীবন পরিচালনা করবে। প্রত্যেক নাগরিকের ওপর আবশ্যক হলো, সে এই আইনের সংরক্ষন করবে ও সহযোগিতা করবে।এ ছাড়া কেউ যদি অন্য কোন আইনের সংরক্ষন করে বা সেই অনুযায়ী ফয়সালা করে কিংবা করায় অথবা নিজেদের লেনদেন কুরান মোতাবেক পরিচালনার চেস্টা করে তাহলে এমন ব্যক্তি বা এলাকাকে এই গনতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিদ্রোহী বলা হয়ে থাকে।
আর এমনটি করা এই গনতান্ত্রিক ব্যবস্থার চোখে হালাল এবং আইন-সম্মত ও ফরয-কর্তব্য বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। যে পুলিশ বা সেনা সদস্য এই তথাকথিত 'কল্যানকর' কাজে অংশগ্রহণ করে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।অতিরিক্ত ভাতা প্রদান করা হয়।আর যে ব্যক্তি এই বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করবে তাকে শিক্ষনীয় বস্তুতে পরিনত করা হবে।
.
আলেম:জি।কথা তো সত্যি।
.
আমি:আরো শুনুন।
.
আলেম:বলুন ভাই,বলুন।
.
আমি:
*যদি কেউ কুরান জ্বালিয়ে দেয় তাহলে রাগ আসেনা,
কিন্তু যদি কেউ গনতন্ত্রের পতাকা জ্বালিয়ে দেয় তাহলে তারা রাগে গজগজ করতে শুরু করে।
.
*যদি কেউ রহমাতুল্লিল আলামীন মুহাম্মদ(সা:) কে অপমান করে,কটুক্তি করে,গালি দেয় তাহলে তাকে নিরাপত্তা দিয়ে শান্তি ও ওইক্যের সবক দেয়া হয়।
কিন্তু যদি এই মানবরচিত গনতান্ত্রিক আদালতের অবমাননা করা হয় তাহলে পুরা রাস্ট্রযন্ত্র নড়েচড়ে উঠে।
.
*যদি কেউ আল্লাহর অবতীর্ণ কানুনকে বরবর, মধ্যযুগীয় ও বন্য বলে তবুও সে ব্যক্তি পার্লামেন্ট এ বসতে পারে।
কিন্তু যদি কেউ এই গনতান্ত্রিক শয়তানী আইনের সাথে বেয়াদবি করে তাহলে তাকে শুধু পার্লামেন্ট থেকেই নয়,বরং দুনিয়া থেকেই বিদায় করা হয়।
.
*পার্লামেন্টের বেশীরভাগ সদস্য যদি শরীয়তকে প্রত্যাখ্যান করে তাহলে তাদের কোন সাজা নেই,
কিন্তু এই গনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কোন মুসলমান প্রত্যাখ্যান করে তাহলে তাকে জামিয়া হাফসা ও সোয়াত বানিয়ে দেয়া হয়।
.
*মুসলমানদের স্বার্থ এর বিরুদ্ধে কুফফারদেরকে সহযোগিতা করা গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোন অপরাধ নয়।
পক্ষান্তরে কালিমার ভিত্তিতে দুনিয়ার যে কোন প্রান্তে মুসলমানদের পক্ষে কাফেরদের পক্ষে কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা তাদের ভাষায় সন্ত্রাস।
.
*ফিলিস্থিনের মুসলমানদের বিরুদ্ধে ইয়াহুদীদের সাপোর্ট দেয়ার জন্য সেনা বাহিনী যদি জাতিসংগে যায়,ফিলিস্থিনে যায়,তাহলে তারা পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।
কিন্তু যদি কোন মুজাহিদ নির্যাতিত ফিলিস্থিনিদের সাহায্যের জন্য যায় তাহলে তাকে জেলে যেতে হয়।
.
*খিলাফতের বিরুদ্ধে ইংরেজদের পক্ষে লড়াই করা আইনসম্মত,
কিন্তু খিলাফাত প্রতিস্টার জন্য ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হারাম ও বে-আইনী।
.
*পাইকারিভাবে মুসলিমদেরকে হত্যা করার জন্য আমেরিকা যদি এখানে আসে তাহলে তাদেরকে হেফাযত করা এই গনতান্ত্রিক আইনের করমকরতাদের ওপর আবশ্যক হয়ে যায়।
কিন্তু নিজের মুসলিম ভাইদের সাহায্যের জন্য রাসুল (সা:) এর বংশধররা মক্কা থেকে,মদিনা থেকে যদি এখানে আসে তখন তাদের টার্গেট করে করে নিধন করা হয়।
.
*কাশ্মীর আমাদের কিন্তু সেখানে আমাদেরকে পাইকারীভাবে হত্যা করা হলেও সেই হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে এইসকল শাসকদের অনুমতি ছাড়া যখন জিহাদ করতে চাই তখন তাদের উপর চুক্তি ভংগের অপবাদ লাগানো হয়।
.
.
অতএব,শরীয়ত তাদের অন্তর চিড়ে দেখার অনুমতি বা হুকুম দেয়না।
বরং শরীয়ত তাদের জাহেরি কথা ও কাজের উপরই হুকুম আরোপ করবে।
এই সকল শাসকদের কুফুরী কর্মের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহের সু্যোগ নেই ইনশাল্লাহ।
.
সুতরাং যদি আপনি এটাকে কুফরে-জুহুদ-(অস্বীকারমূলক কুফুরী) নাও বলেন তো এটাকে কুফুরে-ইনাদ-(হঠকারিতার কারনে কুফুরী) বলতে সমস্যা কোথাই??????????????
.
তাদের কথা ও কাজই এই কথা প্রমান করে যে,
কুরান ও সুন্নাহ ওয়ালা আইন-কানুনের প্রতি, শরয়ী ব্যবস্থাপনার প্রতি, শরীয়ত প্রতিস্টার প্রতি
তাদের বিদ্ধেষ ও ক্রোধ রয়েছে।
আর এই 'কুফরে ইনাদ' বা বিদ্বেষমূলক কুফুর 'মুখরিজ আনিল মিল্লাত'  বা ইসলাম থেকেই বের করে দেয়।
কেননা, ইসলামের কোন একটা হুকুমের সাথে ক্রোধ ও বিদ্ধেষ রাখা,অপছন্দ করা, তা মানার ক্ষেত্রে কোন ওযর ছাড়া টালবাহানা করা বা তার বিরোধিতা করা সবই কুফুরী।
.
যদি নরম সূরে বলি, তাহলেও এতটুকু তো অবশ্যই বলতে হবে যে,"তারা শরীয়ত থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে" অর্থাৎ শরীয়তের হুকুম-বিধান বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে টালবাহানা করছে।
আর এটাও কুফুরে আকবারেরই (বড় কুফুরী) একটি প্রকার।
.
আলেম:ভাই,উমাইয়ের। জাজাকাল্লাহ। আমার চোখ খুলে গেছে আল্লাহর রহমতে।
আমি এতদিন ভুলের মধ্যে ছিলাম।এতদিন শুধু রাফে-ইয়াদিন করতেই হবে, বুকে হাত উঠাতেই হবে, পায়ের সাথে পা লাগাতেই হবে এইগুলা নিয়েই ছিলাম।
কিন্তু এত বড় কুফুরী জীবন-ব্যবস্থাকে নিয়ে ভাবার সময় পাইনি।আল্লাহু আকবার।আজ আমার চোখ খুলে গিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। জাজাকাল্লাহ। অনেক শুকরিয়া ভাই।
.
আমি:সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
যিনি আমাকে বলার তোফিক দিয়েছেন আর আপনাকে বুঝার তোফিক দিয়েছেন।আলহামদুলিল্লাহ।
.
.
.
#ইসলাম ও গনতন্ত্র(দুটি জীবন-ব্যবস্থার লড়াই)।
লেখক:মাওলানা আসেম ওমর।
পাতা নং:১৭৭-১৮০।

যদি আপনি কোন জেনারেল অথবা জজকে জিজ্ঞাসা করেন যে, এই দুনিয়ার খালেক,মালেক, রব, রিযিকদাতা কে? তাহলে অবশ্যই জওয়াব এটিই হবে যে,"আল্লাহ"।

কোন মন্তব্য নেই:

যদি আপনি কোন জেনারেল অথবা জজকে জিজ্ঞাসা করেন যে,
এই দুনিয়ার খালেক,মালেক, রব,
রিযিকদাতা কে?
তাহলে অবশ্যই জওয়াব এটিই হবে যে,"আল্লাহ"।
.
কিন্তু যখন তাকে বলা হয় যে,
তাহলে এই গনতান্ত্রিক বিচারব্যবস্থাকে এবং আইন রচনাকারী পরিষদকে কেন আল্লাহর সমকক্ষ,বরং আল্লাহতায়ালার চেয়েও বড় সাব্যস্ত করেন?
.
কুরানের আইনকে ততক্ষন পর্যন্ত বিচার কারয সম্পাদনের উপযুক্ত মনে করেন না,
যতক্ষন পর্যন্ত না গায়রুল্লাহ তথা পার্লামেন্ট এর পক্ষ থেকে তা অনুমোদন লাভ করে?
.
এমনিভাবে যদি সেনাবাহিনী এবং পুলিশ বাহিনীকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে,আল্লাহর হদ্দসমূহ যেমন,বেত্রাঘাত,রজম ইত্যাদির সাথে যখন ঠাট্টা,উপহাস করা হয় তখন তোমরা ক্রোধান্বিত হও না।
.
কিন্তু যদি গনতান্ত্রিক আইনের রিটের সাথে চ্যালেঞ্জ করা হয়,তখন কেন ক্ষিপ্ত বাঘের মত তর্জন-গরজন করতে থাকো এবং পূরন শক্তি দিয়ে তাকে দমন করো?
.
নিজ দেশের সাধারন জনগন ও কালিমায় বিশ্বাসী মুসলমানদের ওপর লাঠিচার্জ করো।কাঁদানো গ্যাস নিক্ষেপ করো। আর কোন যুক্তিতে বোমারু বিমান আর মরটার সেল দিয়ে তাদেরকে গনহারে হত্যা করো?
তাহলে কী হবে তাদের জবাব?
.
.
আমরা রহমাতুল্লিল আলামীন (সা:)কে শুধু রবিউল আওয়াল মাসেই নবী বলে মানবো?
সীরাতুন্নবী (সা:) এর বড় বড় মাহফিলে না'তে রাসুল (সা:) এর প্রোগ্রাম বা সেমিনার এবং বিতর্ক অনুষ্টান ইত্যাদি পালন করেই ক্ষান্ত থাকবো?
.
কিন্তু যখন আল্লাহ রাসুল (সা:) কে নিজেদের পারষ্পরিক মুআমালাতের মধ্যে বিচারক জজ বানানোর সময় আসে,
তখন রাসুলুল্লাহ (সা:) ছেড়ে রাসুলের শত্রুদের আইনের মাধ্যমে মীমাংসার জন্য যাওয়া,এই আইনের পবিত্রতা রক্ষা, তার প্রতি ওফাদারী এবং তা সংরক্ষনের শপথ গ্রহন,নবী (সা:) এর উপর এ কেমন ঈমান?
.
.
হে মুহাম্মদ (সা:) এর উম্মতেরা!
একটু ভাবুন!
অন্তরে হাত রেখে বলুন!
যে,এটি কেমন আনুগত্য?
কেমন মুহাব্বাত?
মুহাম্মদ(সা:) কে জীবনের প্রত্যেক ময়দানে এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে নবী মানা ছাড়া এই উম্মতের কিশতি গন্তব্যে পোছতে পারবে না।
.
এই লাঞ্চনা অপমান যা বিগত দুই শতাব্দী ধরে উম্মাহর ওপর জেকে বসেছে,
ততক্ষন পর্যন্ত সরবে না যতক্ষন পর্যন্ত আমাদের জীবনকে মুহাম্মদ (সা:) এর শরীয়তের জন্য আমরা উৎসর্গ না করবো।
.
.
.
#বই:ইসলাম ও গনতন্ত্র।
লেখক:মাওলানা আসেম ওমর হাফিযাহুল্লাহ।
পাতা নং:১৫৯-১৬০।

বরতমান সারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর আপতিত গোলামীর জিঞ্জির, অপমান, অপদস্থতা, ঈমান, আমল, সম্মান,সম্ভ্রম, সম্পদ বিনষ্টের অন্যতম কারন জিহাদ ছেড়ে দেয়া।

কোন মন্তব্য নেই:

বরতমান সারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর আপতিত গোলামীর জিঞ্জির, অপমান, অপদস্থতা, ঈমান, আমল, সম্মান,সম্ভ্রম, সম্পদ বিনষ্টের অন্যতম কারন জিহাদ ছেড়ে দেয়া।
.
ইতিহাসের এক একটি অধ্যায় অধ্যয়ন করে দেখুন।
.
দেখুন বাগদাদের উথান এবং পতনের ইতিহাস,
.
বুখারা সমরকন্দ এর উথান ও পতনের ইতিহাস,
.
স্পেনের বিজয় এবং পতনের ইতিহাস,
.
হিন্দুস্থানের বিজয় ও পতনের ইতিহাস ইত্যাদি।
.
প্রত্যেকটি বিজয়ের ইতিহাসে পাবেন মুসলমানদের অমর গাথা শৈরয-বীরযের আমল আখলাকের,
দৃষ্টি আকর্ষণ সৃষ্টিকারী আখলাক ও নৈতিক চরিত্রের অনুপম সন্নিবেশ।
.
পক্ষান্তরে প্রত্যকটি পরাজয়ের ইতিহাসে পাবেন,জিহাদ- বিমুখতা,ধন-সম্পদ,আরাম-আয়েশ,বেশ-ভূষন নিয়ে মত্ত এক শৈরয বীর্যহীন ভংগুর মুসলিম জাতি।
.
একসময় যে সব কাফির মুশরিকরা নত হয়ে ইসলামি ইমারাহ/খিলাফাকে জিযিয়া কর প্রদান করতো,এখন সেই সব কাফির-মুশরিকরাই উল্টা মুসলিমদের থেকে কর আদায় করছে।
.
এক সময় যে কাফির-মুশরিক গোষ্টীরা অপমানিত ও অসম্মানী লোকেরা মত রাস্তার সাইড দিয়ে চলতো আর মুসলমানরা স্বগরবে রাস্তার মাঝখান দিয়ে চলতো।
.
এখন হয়েছে তার উল্টা।এমনকি মুসলমানেরা নামতে নামতে বরতমানে তাদের সেবাদাসে পরিনত হয়েছে।
.
তারা এখন তাদের শক্তির দাপটে মুসলমানদের তেল,গ্যাস,স্বরন,কয়লা ইত্যাদি দামি খনিজ পদার্থ লুটে নিচ্ছে।
.
লুটে নিচ্ছে দ্বীন, ধরম,সম্পদ, সম্মান,সম্ভ্রম।দ্বীন ধরম পালনেও তাদের সিলেবাসের অনুসরন করতে বাধ্য করেছে।
.
তারা ইসলাম বিরোধী আইন/বিধান তৈরি করে তা মানতে মুসলমানদেরকে বাধ্য করছে।
.
এসবের মূল কারন জিহাদ ছেড়ে দেওয়া, অস্ত্র ছেড়ে দেওয়া।
.
.
.
#বই:মাগাজী বিষয়ক ভ্রান্তি ও নিরসন(২য় খন্ড)।
লেখক:মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।
পৃষ্টা নং:৮৩-৮৪।

"জ্বিহাদের বিরোধিতা করে ঈমান হারাবেন না" ---------------মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান (হাফিঃ)

কোন মন্তব্য নেই:

"জ্বিহাদের বিরোধিতা করে ঈমান হারাবেন না"
---------------মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান (হাফিঃ)
.
.
জ্বিহাদ না করেন কিন্তু জ্বিহাদের বিরোধিতা কখনই করবেন না।
এজন্য আমি নিষেধ করি যে,আল্লাহ্‌র জন্য জ্বিহাদের বিরোধিতা করে নিজের ঈমান ধ্বংস করবেন না।
.
জ্বিহাদের ময়দানে না যাওয়া এক জিনিস, আর জ্বিহাদের বিরোধিতা করে জাহান্নামে যাওয়া আলাদা জিনিস।
.
আমি আপনাদেরকে এই উদ্বুদ্ধ করছিনা যে, জ্বিহাদে চলে চান।আমি আপনাদেরকে এটা বলছি না যে ,আফগানিস্তানে চলে যান।আমি আপনাদেরকে যুদ্ধ করার উৎসাহ দিচ্ছি না।
.
কিন্তু আমি একথা বলছি যে, বিরোধিতা করে তাঁদের ক্ষতের মধ্যে লবন ছিটাবেন না এবং আল্লাহ্‌র জন্য নিজের জাহান্নাম ক্রয় করবেন না।
.
জ্বিহাদের মাসআলার অপব্যাখ্যা এবং বিকৃত করবেন না।
নিজের শেষ পরিণতি আল্লাহ্‌র জন্য ধ্বংস করবেন না।
.
যদি কোনো মৌলভীও জ্বিহাদের আয়াতের মধ্যে অপব্যাখ্যা ও বিকৃতি করে তাহলে সেও মির্জা কাদিয়ানীর অপরাধই করলো।
.
ঐ বেঈমানকে নবী বানানো হয়েছে জ্বিহাদকে খতম করার জন্য,
আর আমাদেরকে মৌলভী বানানো হয়েছে জ্বিহাদকে খতম করার জন্য !!
.
যদি আমরাও জ্বিহাদের বিরোধিতা করি, তবে আমাদের মধ্যে আর নবুয়াতের দাবিদারের মধ্যে পার্থক্য রইল কই !
.
এজন্য আমি বারবার অনুরোধ করি, জ্বিহাদের অপব্যাখ্যা ও বিকৃতি করে আল্লাহ্‌র জন্য আমাদের এই পথকে ধ্বংস করবেন না এবং নিজের জান্নাতকে বরবাদ করবেন না।
.
আমার ১৩/১৪ বছর হয়ে গেছে, এই সময়ে আমি একদিনও জ্বিহাদে যাইনি।
আমি জ্বিহাদে যাচ্ছি না,নিজের ঈমানী কাজে লিপ্ত আছি।
কিন্তু তাঁর অর্থ কি এটা যে, আমি তাঁদের (মুজাহিদদের) সমালোচনা করতে শুরু করবো !?
.
আমাদের মধ্যে এরকম অনেকে আছে, যারা তাহাজ্জুদ পড়ে না, কিন্তু তাহাজ্জুদের বিরোধিতাকারী একজনও নেই।
তাই বিরোধিতা করবেন না।একজন তালেবে ইলম ঊঠে তাহাজ্জুদ পড়ে, তাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করবেন না যে, বড় সূফী হয়ে গেছে,বড় নেককার সাঁজতে চায়।
হতে পারে সে আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে মকবুল হয়ে গেছে।অনেক ভালো বান্দা।
.
আপনি জ্বিহাদ করতে পারেন না, কিন্ত যে করে আল্লাহ্‌র জন্য তাঁর দোষ খুঁজবেন না।
এরা উম্মতদের মধ্যেই কিছু লোক, এরা তো নবী না।
.
এদের মধ্যে যদি কিছু ভুল-ত্রুটি হয়েও থাকে, যখন আল্লাহ্‌ তা'আলা এদের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করার কথা বলেছেন,
তখন আপনি কেন ক্ষমা করার কথা বলবেন না ?
.
আমার আর্জিগুলো আপনাদের বুঝে এসেছে ?
যাই হোক, কথা অনেক দীর্ঘ হয়েছে।
আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদেরকে কথগুলো বুঝার তাওফীক দান করুন।

https://l.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fyoutu.be%2FKkV52MwBc6c&h=LAQH1Hzkz&hc_location=ufi

collected......

 
back to top