ওহে মুসলিম ভাইয়েরা আমার!!! আফগানিস্থানের পাহাড়ের চূড়া থেকে তাকবীর ধ্বনি উচ্চারনকারী তোমাদের মুজাহিদ ভাইগন অস্ত্রসজ্জিত অবস্থায় জান হাতে নিয়ে জান্নাতের বিনিময়ে আপন জীবনের সওদা করেছে।

ওহে মুসলিম ভাইয়েরা আমার!!!
আফগানিস্থানের পাহাড়ের চূড়া থেকে তাকবীর ধ্বনি উচ্চারনকারী তোমাদের মুজাহিদ ভাইগন অস্ত্রসজ্জিত অবস্থায় জান হাতে নিয়ে জান্নাতের বিনিময়ে আপন জীবনের সওদা করেছে।
.
এদের মাঝে অল্প বয়সের ছেলেরাও আছে,আছে তাগড়া যুবক,
তোমাদের মা-বোন,সফেদ চুল-দাড়ির এই উম্মাহর বয়জৈষ্টরাও।
.
এরা সবাই রয়েছে তোমাদের অপেক্ষায়।
এরা সবাই হিন্দুস্থানের মুসলমানদের সাথে রয়েছে।
.
মুহাম্মদ (সা:) এর প্রভুর শপথ!
ফিলিপাইন থেকে মরক্কো পর্যন্ত মুজাহিদীনরা তোমাদের সাথেই থাকবে।
.
মক্কা,মদীনার শাহজাদা,শাম,ফিলিস্থিন, মিশর,লিবিয়া,আল-জাযায়ের,মরক্কোর মুজাহিদীনরা একত্র হয়ে সেখানে উপস্থিত হবে,যেখানে সর্বদা ইসলামের পতাকা উড্ডীন হতো।
.
খোরাসান,শাম,আফগানিস্থান শুধু তোমাদের আহবানের অপেক্ষায়।
.
এরপর দেখতে পাবে,
যেখানে তোমাদের চোখের পানি পড়বে, সেখানে তারা রক্ত প্রবাহিত করবে।
.
তোমাদের প্রতি প্রসারিত কালো হাতগুলো, তারা কেটে টুকরা টুকরা করে দিবে।
যে হাতগুলো তোমাদের শিশু ও নারীদের জীবিত জ্বালিয়েছে।
.
বদর ও হুনাইনের রবের কসম!
মুজাহিদগন সেই নাপাক হিন্দুদের আবাসভুমি পানিপথের রনাংগন বানিয়ে দিবে।
.
.
নিজেরা একবার সেই ভাইদের আহবান করেই দেখ!!!!!
তারা তো নিজেদের জীবন বিক্রি করে দিয়েছে এই জন্যই যেন মুহাম্মদ(সা:) এর উম্মত ইজ্জত ফিরে পায়।
.
কাফেরদের গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে আল্লাহর গোলাম হয়ে যায়।
.
কুফফারদের জীবন-ব্যবস্থা প্রত্যাখ্যান করে,মুহাম্মদ(সা:) এর আনীত সত্য, সুন্দর জীবন-ব্যবস্থা সাদরে গ্রহন করে শান্তিতে জীবন-যাপন করতে পারে।
.
আর বিলম্ব নয়।
আর একজন মুসলিম বোনের ওড়নায় পুনরায় হাত পড়ার আগেই!
মুসলমানদের একত্র করে তাদের ওপর তৈল ঢেলে জীবিত জ্বালানোর আগেই!
.
হে মুহাম্মদ বিন কাশিম ও সুলতান মাহমুদ গজনবীর উত্তরসূরিরা!
তোমরা জেগে ওঠো!
.
আওরংগজেব ও আহমাদ শাহ আবদালীর বংশধরেরা!
তোমরা জেগে ওঠো!
.
তোমাদের লাঞ্চনার কাহিনী তো অনেক রচিত হয়েছে,
এখন তোমরা আল্লাহ ও তার রাসুলের দুশমনদের আবাসগুলাকে পানিপথে পরিনত করো।
.
বরতমান পরিস্থিতির চাহিদা হলো আরও একটি পানিপথ রচিত হোক,
আর অপেক্ষা কিসের???????
আর অপেক্ষা কিসের???????
আর অপেক্ষা কিসের???????
.
.
.
#বই:ইসলাম ও গনতন্ত্র।
লেখক:মাওলানা আসেম ওমর হাফিযাহুল্লাহ।
পাতা নং:২৪৫-২৪৬।