ইসলামের চির দুশমন কাফির-মুশরিকরা যখন দেখল যে,
মুসলিমরা তাদের আত্মরক্ষার জন্য এবং আল্লাহর যমীনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিস্টার জন্য জিহাদকে মূল হাতিয়ার হিসেবে অবলম্বন করেছে।যতদিন পর্যন্ত দুনিয়ার বুকে জিহাদ প্রতিষ্টিত থাকবে ততদিন ইসলাম ও মুসলিমদের দুশমন কোথাও হাটুগেড়ে বসার সুযোগ পাবেনা।
.
কেননা জিহাদের বরকতে ও আল্লাহর সাহায্যে মুসলিমরা মাত্র অর্ধশত বছরেরও কম সময়ে অরধ দুনিয়াকে বিজয় করে নিয়েছে।
.
ইতিহাসের পৃষ্টা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইসলামের দুশমনরা কয়েক বছর গবেষনা করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হলো যে,জিহাদের মিশনকে ভেংগে দিতে পারলে বা কোন ভাবে তা কমজোর করতে পারলেই সফলতায় পোছা যাবে।তারা এই অসাধ্য সাধনে মরিয়া হয়ে উঠলো এবং সর্বশক্তি দিয়ে নিজেদের মিশনে সফলতা লাভ করতে চাইল।
.
সকল প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে এক নতুন সুক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করল।
.
আর তা হলো : মুসলিমদেদের মাঝে প্রবেশ করে জিহাদকে 'জিহাদে আসগার' বা ছোট জিহাদ ও 'জিহাদে আকবার' বা বড় জিহাদ রুপে বিভক্ত করে দিল।
.
নফসের সাথে জিহাদকে বড় জিহাদ ও দুশমনদের মোকাবেলায় যুদ্ধ করাকে ছোট জিহাদ হিসেবে সাব্যস্ত করল।"
.
.
.
#ইমামুল মাগাযী আল্লামা ইবনে নুহহাছ(রহ:) তার প্রসিদ্ধ জিহাদগ্রন্থ "মাশারিউল আশওয়াক্ব ইলা মাসারী'উল উশশাক্ব' কিতাবের ভূমিকায় উপরোক্ত কথাটি উল্লেখ করেন#
.
.
.
#বই:দ্বীন কায়েমের সঠিক পথ।
লেখক:আমার প্রান-প্রিয় শাইখ মুফতি জসীমুদ্দিন রহমানি হাফিযাহুল্লাহ।
পাতা নং:২৫০।
রবিবার, ২৯ মে, ২০১৬
ইসলামে স্বাগতম
→ ইসলামের চির দুশমন কাফির-মুশরিকরা যখন দেখল যে
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন