মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনা কি সুপরিকল্পিত?

কোন মন্তব্য নেই:

প্রশ্ন ::-আপনি কিভাবে প্রমান করবেন আমেরিকায় ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনা একটি সুপরিকল্পিত?
.
✔ জবাব:-আল্লাহ বলেন -
‘‘ মুমিনগণ! যদি কোন ব্যক্তি তোমাদের
কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে,
তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে,
যাতে অজ্ঞতাবশত:তোমরা কোন
সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত
না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের
জন্যে অনুতপ্ত না হও।’’ সুরা হুজুরাত-আয়াত-৬
.
সাজানো নাটক:-
বেশ কিছুদিন আগে পত্রিকায়
একটি সংবাদ ছাপানো রয়েছে যে ৭৫%আমেরিকান বিভিন্ন কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরগন বিশ্বাস
করেন ১১ই সেপ্টেম্বর একটি সাজানো নাটক,
যা রাজনীতিবিদের একটি ঘৃন্য
পূর্বপরিকল্পনা। যার মূল কারণ হলো এই
আক্রমনের সূত্র ধরে তৈলসমৃদ্ধ
দেশকে আক্রমন করা।
ষ্টিভ জোন নামে একজন প্রফেসার
বলেন -আমরা বিশ্বাস
করিনা ১৯ জন ছিনতাইকারী এবং গুহায়
বসবাসকারী লোকজন (আফগানিস্তান) এই
ঘটনা ঘটিয়েছেন।আমরা সরকারের এই
সন্ত্রাসবাদের ব্যাখ্যাটি সমর্থন
করিনা। তিনি আরও বলেন আমরা বিশ্বাস
করিনা বিমান বিল্ডিং-এ আঘাত করা পর, যে তেল বিমানে মজুদ ছিল তা দ্বারা এতবড় অট্রালিকা ধ্বংস হওয়া সম্ভব,
ধারাবাহিকভাবে বিল্ডিং -এর ভেতরে বোমার বিষ্ফোরন না হলে ১১০ তলা সদৃশ্য অট্রালিকা ২ তলায় রুপান্তরিত হওয়া অসম্ভব।অনেক বই ও সিডি -ডিভিডি প্রকাশিত হয়েছে সরকারের এই
অসত্য তথ্যের উপর ভিত্তি করে অসমর্থন করে, প্রফেসর ষ্টিভ জোনের এই সংবাদ
ছাপা হবার তিনদিন পরই তাকে উপরমহল
থেকে আবসর গ্রহনে বাধ্য করা হলো,
‘LOOSE CHUNAGE’ –
নামে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে এক
আমেরিকান যুবক যা বিভিন্ন চ্যানেল
(BBC, CNN, Fox channel)-
হতে ভিডিও চিত্র নিয়ে এবং বিভিন্ন জনের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে তিনি দেখিয়াছেন
ডকুমেন্টারিতে-
.
✔ যখন বিমানটি টুইন টাওয়ারে হামলা করতে আসছে সেটা দেখতে সাধারন বিমানের মতো ছিলনা সেটা দেখতে ছিল মেলিটারী বিমানের
মত যার কোন জানালা ছিলনা।
.
✔ একটি টুইন টাওয়ারে আঘাত করার
আগে প্লেনের পাখা হতে আগুনের সৃষ্টি হয়েছিল
যা বিল্ডিং-এ আঘাত করে যারা (প্লেন হতে মিসাইল বা রকেট ছোঁড়া হয়েছিল)
.
✔ এই বিল্ডিং-টির ডিজাইন যেসব
প্রকৌশলিগন করেছেন তারাঁ বলেন- টুইন টাওয়ারকে এমন ভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে ঝড়,টর্নেডো হতে রক্ষা পায়।
একটি প্লেনের তেলের তাপের আধিক্ষ্য হয় ১০০০˚ সেলসিয়াস এই
বিল্ডিংটি ২০০০˚ সেলসিয়াসের অধিক তাপমাত্রা সহ্য করতে সক্ষম এভাবেই
সেটি তৈরি করা হয়েছে।কিন্তু হাস্যকার বিষয় ১০দিন পর সেসব প্রকৌশলিগন বেশিরভাগই নিজের সাক্ষাৎকার অস্বীকার করে বললো-এটা হতে পারে বিমান হামলা হলে। অন্য প্রফেসর একই মন্তব্য প্রকাশ করেছেন,অপ্রত্যাশিতভাবে আগের মন্তব্য ফিরিয়ে নিয়েছেন।
.

বিল্ডিংটি নামিয়া আনা হয়েছে এই ভিডিও চিত্রটি পুরোপুরি তা প্রকাশ করে।
.
✔ যেসব পাইলট বড়বড় এয়ার বোয়িং চালান তাদের জিজ্ঞেস করা হলে তাঁরা বলেন- যে এয়ারর্পোট হতে প্লেনটি ছিনতাই হয়েছে বা সে যেখানে হতে টুইন টাওয়ার বিল্ডিং এ ঘুরিয়ে আনা অসম্ভব বিশেষজ্ঞরা বলেন-এটা একমাত্র সম্ভব যদি মিলিটারি প্লেন হয়।
.
✔ সরকার বিমান ছিনতায়ের প্রমান দিয়েছেন-সেই প্লেনের বিমানবালা সে আতঙ্কিত হয়ে বলেছিল-বিল্ডিং, পানি, আগুন ওহ গড.. ওহ গড।আর্শ্চযের ব্যাপার এতদিন ধরে প্লেনের চাকরী করছে কখনো সে বিল্ডিং দেখেনি?
.
✔ আরো তারা প্রমান
দিয়েছে একজন যাত্রী দ্বারা যে তার মাকে ফোন
করে বলেছিল যা এটা আমি র্মাক বিমহ্যাম আমাদের প্লেন হাইজ্যেক হয়েছে।আমাকে শুনতে পাচ্ছ?হাস্যকর ব্যাপারে ছেলে মাকে নিজের
পুরো নামটাই বলছিল বংশের নাম সহ,আপনি ফোন করে কখনোই আপনার মাকে নিজের পুরো নামটা বলবেন না যে মা আমি সৈয়দ মোহাম্মদ শাহাবউদ্দীন কাদের বলছি।এটা একটা বানানো হাস্যকর পরিকল্পিত ঘটনা।
.
✔ তারপর একটা পরিসংখ্যান
করা হয় ৩২,০০০ফুট উপরে র্মাক বিমহ্যাম
কিভাবে মোবাইলের
নেটওয়ার্ক পেলো?আমেরিকার মোবাইল
কোম্পানীর সূত্র অনুযায়ী ৩০০০ফুট
উপরে মোবাইলের নেটওয়ার্ক পাওয়ার
সম্ভবনা ০.৪%, ৮০০০
ফুট উপরে ০ .১%, আর ৩২,০০০ ফুট
উপরে .০০৬%।এখনো পর্যন্ত
আমেরিকার চেষ্টা করছে সে তার
মোবাইল নেটাওর্য়ার পৌছানোর ২০০৯
সালে এখানে তা সম্ভব হয়নি,
.
✔ প্রত্যেক প্লেনের ব্যাক বক্স থাকে যার মাধ্যমে প্লেনের প্রতিটি কাজের ভিডিও রেকর্ড হয়ে থাকে যা ৩০০০˚সেন্টিগ্রেড উত্তাপে কিছু হয়না।
শুধুমাত্র ১০০০-˚সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় তা গলে গেল? উম্মাহ ম্যগাজিনে ওসামা-বিন লাদেন সাক্ষাৎকার প্রদান করে বলেন আমি মুসলিম আমি মিথ্যে বলবোনা।আমার মতে নিরপরাধ শিশু, মানুষ হত্যা করা ভুল এবং ইসলাম তা নিন্দা জানায়।
.
✔ পেন্টাগনে তৃতীয় যে ঘটনাটি ঘটেছিল সেখানে প্লেন এতো নিচ দিয়ে গিয়েছিল কিন্তু
একটা ঘাসের কোন ক্ষতি হয়নি সেটা কি করে সম্ভব?প্রমান স্বরুপ শুধু বিল্ডিং এর মধ্যে একটা বড় র্গত দেখানো হয়েছিল।কিন্তু প্লেনের পাখার
আঘাত কোথায়? প্লেন যদি বিল্ডিং-এ প্রবেশ
করে পাখা সহ প্রবেশ করবেনা? পাখার আঘাত ছিল অনুপস্থিত,এটা পূর্বপরিকাল্পিত
এই বিল্ডিং-এর গর্ত একমাত্র সম্ভব যদি শক্তিশালি রকেট লাঞ্চার ব্যবহার
করা হয়।
.
✔ আর ৪০ ফুট উপর দিয়ে প্লেন
গেলে জলজ্যান্ত গাড়ি, গরু খরখুটার মত
উরে যাবে সেখানে একটা ঘাসের কিছু হলো না? কোনধবংশযজ্ঞ বা প্লেনের কোন আহত -নিহত ব্যক্তি যেখানে খুঁজে পাওয়া যায়নি।অতএব সুষ্পষ্ট যে-এইটা করার একমাত্র মূল লক্ষ্য ছিল প্রথমে ইরাক আক্রমন তারপর ইরান, এই আয়োজন জর্জ বুশ নিজেই শুরু
করেছেন।
.
.আল্লাহু আলাম(আল্লাহই ভাল জানেন)।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
back to top