বুধবার, ১৬ মার্চ, ২০১৬

কোন মন্তব্য নেই:

#রাস্ট্র ধরম ইসলাম নই,
ইসলাম দিয়ে রাস্ট্র চালাবই(ইনশাল্লাহ)।
.
মদের দোকানে বিসমিল্লাহ থাকলে বিসমিল্লাহর অপমান হই যেমনি ঠিক তেমনিভাবে যে সংবিধানের ধারা ৭এর ক তে লেখা আছে সকল ক্ষমতার মালিক জনগন,এইরকম কুফুরী মানবরচিত সংবিধানে ইসলাম না থাকাটাই উপযুক্ত মনে করি।
.
আল্লাহ বলছেন আল্লাহর বিধান বাদ দিয়ে যারা বিচারকার্য পরিচালনা করে তারা কাফের।এই মুরতাদ সরকারগুলো আল্লাহর ববিধান বাদ দিয়ে মানবরচিত ববিধান দিয়ে দেশের সসকল বিচারকার্য পরিচালনা ককরছে।দেশকে ধরমনিরেপেক্ষ বানানোর পপায়তারা ককরছে। কাফেরকে বানিয়েছে দেশের প্রধান বিচারপতি।নিজেদের পরিচয় দেয় আমরা অসাম্প্রদায়িক নাউজুবিল্লাহ।একজন মুসলিম এর একটা সম্প্রদায় আআছে সেটা হচ্ছে ইসলাম। কবরে যখন প্রশ্ন করবে মান দীনু কা?তোমার দ্বীন কি?আমি যদি বলি ধরমনিরেপেক্ষ বা অসাম্প্রদায়িক তাহলে তো মাইর এএকটাও মাটিতে পরবেনা।কারন যে নিনিজের পপরিচয় দিবে ধরমনিরেপেক্ষ ববা অসাম্প্রদায়িক সে স্বঘোষিত মুরতাদ বাবা নাস্তিক এতে জকোন সন্দেহ নাই।কাফেরদের বানানো কুফুরী সংবিধান দিয়ে রাস্ট্র চলছে।জায়গায় জায়গায় আল্লাহর বিধানকে চ্যালেঞ্জ করা হচ্ছে। আল্লাহর কুরানকে ঢুকিয়ে দিয়েছে মসজিদে। মিলাদ পড় আর মিস্টি খাও।আল্লাহ সুদকে হারাম করে দিয়েছেন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো সুদকে লাইসেন্স করে দিয়ে সব জায়গায় বৈধতা দিয়ে আল্লাহ এবং তার রাসুলের সাথে যুদ্ধের এহলান করে দিয়েছে। আল্লাহ মদকে হারাম করেছেন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো বিভিন্ন বারে(দোকানে) লাইসেন্স এর বিনিময়ে মদকে(ক্রয়+বিক্রয়+পান) হালাল করে দিয়েছে।আল্লাহ চুরি বন্ধের জন্য বিধান দিয়েছেন চোরের হাত কাট তাহলে চুরির নাম গন্ধও থাকবেনা। এদিকে এই মুরতাদ সরকারগুলো বলছে এগুলা নিস্টুর মধ্যযুগীয় আইন।এরা আইন প্রয়োগ করেছে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি।কেউ যদি আল্লাহর জমীনে আল্লাহর বিধান,হুকুমত কায়েমের কথা বলে তখন তাকে বলা হচ্ছে জংগী, মোলবাদী,উগ্রবাদী, বিদ্রোহী, রাস্ট্রদ্রোহী........
.
আল্লাহ বলছেন ইহুদি নাসারা তথা কাফেরদেরকে আওলিয়া হিসেবে গ্রহন করোনা।আর এই মুরতাদ সরকারগুলোর কাছের বন্ধু হচ্ছে কাফেররা। ইসরাইল পাখির মত গুলি করে মারছে আমাদের ফিলিস্থিনের মুসলিম ভাই-বোনদের,এই আমেরিকা ইরাকে পারমানবিক বোমা আছে বলে লক্ষ লক্ষ ইরাকি মুসলিম ভাই বোনদের হত্যা করেছে,গুয়েতনামক কারাগারে কিভাবে মুসলিমদেরকে লেংটা করে, প্রস্রাব পান করিয়ে,একজনের পিছনের রাস্তা দিয়ে অন্যজনকে যেনা করিয়ে,ইলেকট্রিক শরট দিয়ে যোনাংগে,কুকুর দিয়ে কামড়িয়ে আরো কতরকমভাবেই না নির্যাতন করল এই আমেরিকান সরকার, কাশ্মীর এর মুসলিমদেরকে যুগ যুগ ধরে হত্যা,নির্যাতন চালানো হচ্ছে,নেড়া বোদ্ধরা প্রতিদিন হত্যা করছে মায়ানমার এর রোহিংগা মুসলিমদের এবং মসজিদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে,মা বোনদের পালাক্রমে ধর্ষণ করা হচ্ছে,আফগানিস্তান মুসলিম রাস্ট্র দখল করেছে আমেরিকা।এই কাজগুলো মুসলিমদের বিরুদ্ধে হচ্ছে কিন্তু কখনো এই সোদি সরকার কিছু বলেছে নাকি এই দরবারি আলেমগুলো কিছু বলেছে?এই বাংলাদেশ মুরতাদ সরকার সেই কাফের রাস্ট্র গুলোর সাথে বন্ধুত্ব মজবুত করেছে আরো।আর মুসলিমদের এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে যখন কিছু যুবক মুসলিমদের পাশে এসে দাড়িয়ে এই কুফফারদের বিরুদ্ধে জান মাল বাজি রেখে পাহাড়ে গিয়ে নিজের ঘর বাড়ি ত্যাগ করে জিহাদ ঘোষনা করল তখন এই মুরতাদ সরকারগুলো ফতোয়া দিল তারা খারেজি,জংগী, মোলবাদী। ইসলাম অরথ শান্তি। তোমরা শান্তিতে ঘুমাই থাক।এদিকে কাফেররা মুসলিমদেরকে নির্যাতন করুক,হত্যা করুক।এই যে মুসলিমদের উপর বিশ্বব্যাপী নির্যাতন চলছে এগুলো দেখেও না দেখার ভান করে থাকে কুফফারদের সংগঠন যার নাম জাতিসংঘ।মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত এই জাতিসংগে সৈন্য পাঠাই বাংলাদেশ।
.
অন্যান্য বেশীরভাগ মুসলিম দেশের মতোই
বাংলাদেশের মুসলিম নামধারী
শাসকরাঃ
.
১.যুগ যুগ ধরে মুসলমানদের উপর মানবরচিত
কুফরী-শিরকী আইন চাপিয়ে রেখেছে।
.
২.আল্লাহ মদ হারাম করেছেন আর এই
শাসকগুলো মদের লাইসেন্স দিচ্ছে, মদ
বিক্রির অনুমতি দিচ্ছে।
.
৩.আল্লাহ জ্বিনা হারাম করেছেন আর
এরা পতিতাবৃত্তির জন্য লাইসেন্স
দিচ্ছে।
.
৪.আল্লাহ সুদকে হারাম করেছেন, সুদের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন আর এরা
সুদের ভিত্তিতে পুরো অর্থনীতি
পরিচালনা করছে। সুদের ভিত্তিতে
ব্যাংক পরিচালনার লাইসেন্স দিচ্ছে।
.
৫.এরা মানবরচিত কুফরী আইনকে বলছে
‘যুগ উপযোগী আইন’ আর ইসলামী
শরীয়াতকে বলছে ‘মধ্যযুগীয় শাসন’।
.
৬.এরা পর্দা, দাঁড়ি, টুপিসহ পুরো দ্বীন
ইসলামকে নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি-
তামাশা করছে।
.
৭.এরা নাস্তিক-মুর্তাদ সাহিত্যিক,
বুদ্ধিজীবি, ব্লগারদেরকে ‘বাক-
স্বাধীনতার’ নামে আল্লাহ, তাঁর রাসুল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও
দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে যা ইচ্ছা বলার
সুযোগ দিচ্ছে। এদেরকে রক্ষা করে এদের
কুফরীতে সাহায্য করছে।
.
৮.এরা যুদ্ধরত কাফিরদেরকে সমুদ্রপথ,
আকাশ সীমা, বিমান বন্দর ইত্যাদি
ব্যবহার করতে দিয়ে, গোয়েন্দাবৃত্তি করে
মুসলমান-মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে
কাফেরদেরকে সাহায্য করছে। (২০০১
সালে আগ্রাসী আমেরিকাকে
আফগানিস্তানের মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে
এদেশের আকাশ-সীমা ব্যবহারের সুযোগ
দেয়া হয়েছে)
.
৯.এরা সংসদ ভবনে কোরআন-সুন্নাহ
বিরোধী নিত্য নতুন কুফরী আইন প্রণয়ণ
করছে।
.
১০.এরা মহিলাদের হিজাব করতে বাধ্য
করা যাবে না – এ আইন করেছে।
.
১১.এরা সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হিসেবে
নারী ও পুরুষদের সমান গণ্য করতে চাপ
দিচ্ছে।
.
১২.এরা যে কোন ইসলামী বইকে বলছে
‘জংগী বই’।
.
১৩.এরা ইসলামের গুরুত্বপূর্ন ফরজ বিধান
জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে ‘সন্ত্রাস ও
জঙ্গীবাদ’ বলে নিষিদ্ধ করে জিহাদের
বিরোধিতা করছে।
.
১৪.এরা মুরতাদের শাস্তি হত্যাকে তাদের
কুফরী মতবাদ ধর্মনিরপেক্ষতার পরিপন্থী
বলে এর বিপরীতে অবস্থান গ্রহন করেছে।
.
১৫.এরা আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক নির্ধারিত
হুদূদ এর বিধানকে নিজেদের উদ্ভাবিত
আইন-বিধান দ্বারা পরিবর্তন করে
দিয়েছে। এর মাধ্যমে যেন আল্লাহ
তায়ালার চেয়ে অধিক উপযোগী আইন-
বিধান দাতা হিসেবে নিজেদেরকে
তারা জাহির করতে চাচ্ছে।
.
১৬.আল্লাহ বলছেন,যারা আল্লাহর বিধান বাদ দিয়ে বিচার কাজ পরিচালনা করে তারা কাফের।মায়েদা:৪৪।
এই কুফুরী, মুরতাদ সরকারগুলো আল্লাহর বিধান কুরান সুন্নাহ বাদ দিয়ে মানবরচিত বিধান গনতন্ত্র দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে।
.
১৭.আল্লাহ বলছে কুফফারদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন না করতে,তাদেরকে বন্ধু না বানাতে।মায়েদা:৫১
কিন্তু এরা কুফফারদের সাথে দহরম-মহরম সসম্পর্ক রাখছে।মুসলিম দেশগুলোতে যারা হত্যা নির্যাতন চালাচ্ছে সেই আমেরিকা,ন্যাটো, জাতিসংঘতে এরা সৈন্য পাটাচ্ছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য।
.
এভাবে তারা আরো অনেক সুস্পষ্ট কুফরী
(কুফরুন বাওয়াহ) প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে।
.
পড়ার পরে ভাল লাগলে কপি শেয়ার করার অনুরোধ রইল ভাই।আর গোয়েন্দা হলে আল্লাহকে ভয় করার অনুরোধ রইল।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
back to top